গতকাল ১১ আগষ্ট রাতে আমিনপুর থানার দিয়ারব্রামুন্দি গ্রামে এক রাতে বেশ কয়েকটি বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। বাড়ি ওয়ালাদের সাথে কথা বলে জানা যায় গতকাল ১১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে দিয়ারব্রামুন্দি গ্রামের মোজাম্মেল মাষ্টারের বাড়ি হতে পানির ২ হরসের ট্রংকির মোটর, সিলভারের হারিপাতিল চুরি করে নিয়ে যায়, একই রাতে একই গ্রামের দুলাল মন্ডলের বাড়ি হতে পানির পাম্পের মোটর চুরি করে নিয়ে যায়, রুপপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান উজ্জ্বল এর বাড়ি থেকেও একই কায়দায় পানির পাম্প চুরি করে নিয়ে যায়, একই কায়দায় কাজিরহাটের আনোয়ার চৌধুরীর বাড়ি হতে পানির পাম্প নিয়ে চুরি করে নিয়ে যায়। এছাড়াও ঐ রাতে একই গ্রামের মৃত যদু ফকিরের বাড়ি থেকে গ্যাস সিলিন্ডার এবং ঐ গ্রামের আনসারের বাড়ি থেকে একটি মোবাইল চুরি করে নিয়ে যায়।
এলাকাবাসি চুরি ডাকাতি বেড়ে যাওয়ায় আতংকে রাত কাটাচ্ছে। অনেকেই ধারনা করছেন বিভিন্ন এলাকায় মাদকের জড়িয়ে পড়েছে অনেক উঠতি বয়সী যুকক, বিধায় এরা মাদক কেনার টাকা জোগাতে চুরি ডাকাতিতে জড়িয়ে পড়ছে।এর আগে মাসুমদিয়া ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। খবর নিয়ে জানা যায় পুরান মাসুমদিয়া গ্রামের পুরান মাসুমদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পয়েন্টে এবং রেল লাইন পয়েন্টে গ্রাম বাসিদের উদ্যোগে সারারাত পাহাড়া দেওয়া হয়, এতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে আমিনপুর থানা পুলিশ।প্রতিরাতেই স্ব শরিরে উপস্থিত হয়ে খোঁজ নিচ্ছেন আমিনপুর থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব রওশন আলী ও সংঙ্গীয় ফোর্স। রাতে পাড়ারত শিপন মাষ্টার, মুক্তার (অবসর প্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা) প্রবাসী মোহন প্রাং ঠান্টু, রবিউল, খালেক বক্স,রশিদউজ্জামান রশিদ মোল্লা, মমিন নেতা,মুকতার সাথে কথা জানা যায়, গত ৫ আগষ্ট রাতে পাহাড়া চলাকালে ২ ব্যাটারী চোরকে ধরে পুলিশের হাতে সোর্পদ করে এবং তারা রাতে পাহাড়া দেয়ার কারণে তাদের এলাকায় চুরির ঘটনা আর ঘটেনি তবে পাশের এলাকায় চুরি বেড়েছে। তাদের
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এর থেকে মুক্তির উপায় কি? কবে তারা মুক্তি পাবে?