কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় সাহেদ করিমকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় সাহেদ করিমকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট – দৈনিক পাবনা
  1. admin@dainikpabna.com : admin :
  2. rakibhasnatpabna@gmail.com : Rakib Hasnat : Rakib Hasnat
রবিবার, ১১ জুন ২০২৩, ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন
রবিবার, ১১ জুন ২০২৩, ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
মেয়ে নিয়ে প্রবেশ করতে না দেয়ায় পাবিপ্রবি ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে দোকান ভাঙচুরের অভিযোগ দোগাছিতে প্রবাসীর স্ত্রীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় হাতেনাতে ধরা ব্যবসায়ী ফরিদপুরের কেএম মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে ফল উৎসব রাষ্ট্রপতির আদেশে পাবিপ্রবির ৬ কর্মকর্তার তুরস্ক সফর বাতিল ঘোষণা ছাত্রলীগ নেতা জনির অত্যাচারে অতিষ্ট পাবনার ভাঁড়ারাবাসী আগুনে ৩ ঘর ভস্মীভূত ও পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি পাবনায় ভাঙন আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ, হুমকিতে পল্লী বিদ্যুৎ সাবস্টেশন নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, সংবিধান অনুযায়ীই নির্বাচন: কৃষিমন্ত্রী তারাশে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রাচীর ভাংচুর ও জমি দখলের অভিযোগ  মালিগাছায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা ও দুর্নীতির অভিযোগ

কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় সাহেদ করিমকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট

দৈনিক পাবনা ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১ মাস আগে
  • ১১৪ বার পঠিত

পদ্মা ব্যাংকের (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) গুলশান করপোরেট শাখার কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) এ মামলয় তার জামিন প্রশ্ন রুল যথাযথ ঘোষণা করে রায় দেন বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চ।

আদালতে সাহেদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ মাসুদ-উল-হক। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারের কে এম মাসুদ রুমী। জামিনের এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ বাদী হয়ে ২০২০ সালের ২৭ জুলাই সাহেদসহ চারজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- পদ্মা ব্যাংকের অডিট কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক ওরফে বাবুল চিশতী চিশতী, তার ছেলে রাশেদুল হক চিশতি এবং রিজেন্ট হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইব্রাহিম খলিল।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রিজেন্ট হাসপাতালের নামে পদ্মা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট শাখায় একটি হিসাব খোলেন সাহেদ। হাসপাতালের জন্য ৩ কোটি ৪০ লাখ টাকায় একটি এমআরআই মেশিন কেনার কথা বলে হিসাব খোলার দিনই সাহেদ ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের কাছে ১ কোটি টাকার এফডিআর বন্ধক রেখে ২ কোটি টাকার ঋণের জন্য আবেদন করেন।

মামলায় আরো বলা হয়, ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা না দেখে পরদিন সাহেদের আবেদন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়। ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি সাহেদের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরে ২ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদনের জন্য ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান বাবুল চিশতীর কাছে উপস্থাপন করা হলে তিনি তা অনুমোদন করেন।

এরপর ১৯ জানুয়ারি এমআরআই মেশিন সরবরাহকারী একটি প্রতিষ্ঠানকে ২ কোটি টাকার পে অর্ডার ইস্যু করা হয়। ২১ জানুয়ারি শাহজালাল ব্যাংকের উত্তরা মহিলা শাখা থেকে সেই অর্থ তুলে নেওয়া হলেও তা দিয়ে রিজেন্ট হাসপাতালের জন্য কোনো এমআরআই মেশিন কেনা হয়নি বলে জানানো হয় মামলার এজাহারে। সাহেদ ঋণের কোনো কিস্তি পরিশোধ করেননি। এফডিআরের এক কোটি টাকা সমন্বয়ের পর বাকি এককোটি টাকা থেকে সুদ আসলসহ মোট দুই কোটি ৭১ লাখ টাকাএখন সাহেদের কাছে পাওনা রয়েছে ব্যাংকের।

দুদকের অনুসন্ধানের তথ্য তুলে ধরে এজাহারে বলা হয়, ওই ২ কোটি টাকা ঋণ মঞ্জুরের আগেই সাহেদ ২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি পদ্মা ব্যাংকের বকশীগঞ্জ শাখায় বকশীগঞ্জ জুট স্পিনার্স কোম্পানির অ্যাকাউন্টে ৩৫ লাখ টাকা জমা দেন। এই টাকা উত্তোলন করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবুল চিশতীর ছেলে রাশেদুল হক চিশতী।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২২ দৈনিক পাবনা
Themes Customized By Shakil IT Park